ল ফিতর ২০২৩: ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা: সম্মানিত ভিজিটরস আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ আমাদের সাকসেস বিডিনেট ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য। চলছে পবিত্র রমজানুল কারীম ২০২৩ । এখন প্রশ্ন হচ্ছে ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কবে হবে। ২০২৩ সালের রোজার ঈদের তারিখ । ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর কবে। ঈদুল ফিতর ২০২৩। রোজার ঈদের তারিখ ২০২৩। ঈদ এর তারিখ ২০২৩ ।
রাজধানীসহ সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে ঈদ জামাতের প্রস্তুতিও ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে গত ৩ বছর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাত না হলেও এবার এখানে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। রাষ্ট্রপতি, বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, মুসলিম বিশ্বের কূটনীতিকরা জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বন্ধুরা আপনারা যদি ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কবে হবে তার খোজ করে থাকেন তাহলে আপনারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমাদের ওয়েবসাইট হতে আপনারা ২০২৩ সালের রোজার ঈদের তারিখ সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও আমরা আপনাদের কে ঈদ ২০২৩ ইংরেজি কত তারিখে সেটাও জানাবো। রোজার ঈদ কবে তা জানার জন্য অবশ্যই আপনাদেরকে ঈদের ইতিহাস ও রমজানের দিনপঞ্জিকা বা রমজানুল কারীম এর ক্যলেন্ডার ২০২৩ দেখে নিতে হবে।
ঈদের তারিখ ২০২৩
আমাদের দেশের সকল সরকারী ,আধা সরকারি ,দাপ্তরিক ও প্রশাসনিক কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য ও সরকারি ছুটির তালিকা তৈরির জন্য ইংরেজি ক্যালেন্ডার ও বাংলা ক্যালেন্ডার প্রয়োজন। এছাড়াও, মুসলমানদের ধর্মীয় আচার ও অনুষ্ঠান পালনের জন্য হিজরি সনের ক্যালেন্ডার বা আরবি ক্যালেন্ডার তৈরি অত্যন্ত আবশ্যক। হিজরী সন বা আরবি বছর মূলতঃ চন্দ্র সন বা বছর হিসেবে পরিচিত যেখানে মাসগুলোর গণনা চাঁদের উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে। বাংলা, ইংরেজি ও আরবি বছরগুলো শুরুর ক্ষণ আলাদা হওয়ায় এগুলোর তরিখ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
রমাজান মাসের শেষে শুরু হয় শাওয়াল মাস এবং শাওয়াল মাসের ১ তারিখ অনুষ্ঠিত হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর । সাধারণত চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করেই ঠিক করা হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর কবে হবে! আবার প্রতি বছর রমজান মাস এক সমান হয় না কোন কোন বার রমজান মাস 30 দিনে হয় আবার কোন কোন বার রমজান মাস 29 দিন হয়ে থাকে।
২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর কবে হবে
প্রতিবছরই ঈদ কবে হবে এই নিয়ে অনেকেই ভোগান্তিতে পড়ে যায় তাই চাঁদ দেখা কমিটির উপর নির্ভর করে থাকেন গোটা বাংলাদেশ। অনেক সময় আবার চাঁদ দেখা কমিটি ও তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারেন না যার প্রমাণ আমরা গত বছরগুলোর দিকে তাকালেই স্পষ্ট প্রমাণ পেয়ে থাকি।চাঁদ দেখা কমিটি একেকবার একেক ঘোষণা দেয়, রাত আটটায় বলে আগামীকাল ঈদ আবার ১২ টায় বলে পরশু দিন ঈদ। তাই চাঁদ দেখা কমিটির উপর নির্ভর করে থাকাটা অনেক সময় বোকামি, তাই চাঁদ দেখা কমিটির উপর নির্ভর না করে নিজেই চাঁদ দেখুন। চাঁদ দেখা আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাত।
পবিত্র ঈদুল ফিতর
সাধারণত আমরা জানি মক্কায় ঈদ উদযাপন এর পরের দিনই বাংলাদেশে ঈদ পালিত হয়। এবারের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ২রা মে,সমবার মক্কাতে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। সুতরাং বলাই যায় আগামী ৩রা ই মে, মঙ্গলবার বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর পালিত হবে।
এক্ষেত্রে, আমরা জানি যে হিজরি সনের মাসগুলো সাধারণত চাঁদ দেখা উপর শুরু হয় বিধায় ধর্মীয় আচার শবে বরাত, রোজা, শবে কদর, রোজার ঈদ বা ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ কোন মাসের কত তারিখে তা পূর্বে নির্ধারন করা যায় না। তবে, বর্তমানে বিজ্ঞানের কল্যানে নতুন চাঁদ গণনা আগে থেকেই করা সম্ভব। তাহলে বন্ধুরা চলুন দেখে নেয়া যাক ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ কোন মাসের কত তারিখে হবে।
বাংলাদেশের রোজার ইদের তারিখ ২০২৩
ঈদুল ফিতর কবে পালিত হবে বিষয়টি আরো পরিস্কার করার জন্য বলা যেতে পারে, আমরা জানি যে হিজরি সনের মাসগুলো সাধারণত ২৯ ও ৩০ দিনে পূর্ণ হয় থাকে অর্থাৎ এক মাস ৩০ দিনের হলে পরবর্তী মাস ২৯ দিনে সম্পন্ন হয়। এটি বিবেচনায় নিয়েও আমরা ঈদুল ফিতর কবে তা হিসাব করতে পারি। পবিত্র ঈদুল ফিতর যদিও সম্পুর্ন চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে তবুও সম্ভাব্য তারিখ হিসেবে আগামী ৩রা মে,২০২৩ পালিত হতে যাচ্ছে ঈদুল ফিতর। এদিনে ধনী- গরিব সকলের কাছে এক আনন্দ মুখর উৎসবের দিন।
সবাই মিলে এই দিন ঈদ উৎসবে মেতে থাকে, নতুন জামাকাপড় পরে ছোট ছোট বাচ্চাদের ঈদগাহে দেখা যায়। চারিদিকে উৎসবের আমেজ যেন লেগে যায়,সবার ঘরে ঘরে সেমাই রান্না হয়। এদিনে ধনী-গরীব সবার ঘরে আনন্দ থাকে এবং সকলেই আনন্দের সাথে ঈদ উদযাপন করে। মুসলিমরা সকালে জামায়াত করে পবিত্র ঈদের সালাত আদায় করেন।
২০২৩ সালের রোজার ইদের চাঁদ কবে উঠবে
যেহেতু ২০২৩ সালের রমজান হিজরি ১৪৪৩ সনে সেহেতু হিজরি ১৪৪৩ সনের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশে রমজান মাস শুরু হবে এপ্রিল মাসের ৩ তারিখ। এছাড়া, পূর্ববর্তী মাস অর্থাৎ শাবান মাস যেহেতু ২৯ দিনে মাস পূর্ণ হবে সেহেতু পবিত্র রমজান মাস ৩০ দিনের হবে বলে আমরা আশা করছি। সে হিসেবে পবিত্র ঈদুল ফিতর ২০২৩ বা আরবি বছরের একাদশতম মাস শওয়াল শুরু হবে ৩ মে ২০২৩। আর সেই হিসেব অনুযায়ী ২০২৩ সালের পবিত্র ঈদুল ফিতর আমাদের বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে ৩ মে ২০২৩ মঙ্গলবার।
রোজার ঈদের ইতিহাস
বন্ধুরা আমরা মুসলিম আমাদের নানা রকমের ধর্মীয় নিয়ম ও উৎসবের ব্যবস্থা আছে। বৈচিত্র্যহীন এই কর্মব্যস্ত জীবন থেকে ক্লান্তি দূর করতে মাঝে মাঝে উৎসবের প্রয়োজন হয়। যেন প্রতিটি মানুষ তার প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবনের সংকীর্ণ গণ্ডি থেকে বের হয়ে আত্মীয়তা, বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে পারেন। নিরুদ্যম প্রাণের এই শক্তি ও কর্মপ্রেরণা জোগাতে পারে। পৃথিবীজুড়ে সব জাতি ও সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যেই বিভিন্ন ধরনের উৎসব আছে। উৎসব জাতিগত ঐক্যের চেতনাও সৃষ্টি করে। উৎসবের দিনগুলোও যেকোনও জাতির স্বাতন্ত্র্য ও পৃথক পৃথক পরিচয় বহন করে।
মুসলমানদের জন্য পৃথক উৎসবের সূচনা হয় দ্বিতীয় হিজরি অর্থাৎ ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দে। রাসুল (সা.) যখন মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করতে গেলেন, তখন সেখানে প্রচলিত দু’টি উৎসবের দিন ছিল ১। শরতের পূর্ণিমায় ‘নওরোজ’ এবং ২। বসন্তের পূর্ণিমায় ‘ মেহেরজান’। রাসুল (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, এই দুই দিন কীসের? মদিনাবাসীরা বললেন, জাহেলি যুগ থেকে আমরা এই দুই দিন খেলাধুলা ও আনন্দ করি। রাসুল (সা.) বললেন, আল্লাহ এই দুই দিনের বদলে তোমাদের নতুন দু’টি উৎসবের দিন দিয়েছেন: ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। (মুসনাদে আহমদ ১৩০৫৮)।
‘ঈদ’ আরবি শব্দ এটি ‘আওদ’ থেকে উৎকলিত। ‘আওদ’ অর্থ ঘুরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। ঈদ মানে প্রতি বছর ঘুরে ঘুরে আসে এ রকম একটি বিশেষ দিন। আরবিতে বিশেষ দিবস বা উৎসবের দিনকে ঈদ বলে। ফিতর অর্থ রোজা ভাঙা বা ইফতার করা। আমাদের কাছে পরিচিত ‘রোজার ঈদ’কে ইসলামি পরিভাষায় বলা হয় ঈদুল ফিতর বা রোজা ভাঙার উৎসব। পুরো রমজানে প্রতিদিন সূর্যাস্তের পর মুসলমানরা উপবাস ভাঙে। এটা শুধু সেদিনের রোজা বা উপবাসের ইফতার।
2023 ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা
ঈদের দিন এর পূর্বে এক মাসের নিয়মিত উপবাস ভাঙা হয়। সেটাও এক রকম ইফতার। রোজাদারের জন্য প্রত্যেক দিনের ইফতারের মুহূর্তই আনন্দের, ঈদুল ফিতরের দিন বিশেষভাবে আনন্দের ও উৎসবের। রাসুল (সা.) বলেছেন, রোজাদারের জন্য দু’টি আনন্দক্ষণ রয়েছে, ইফতারের সময় সে আনন্দিত হয়, রবের সঙ্গে দেখা করার সময় আবার সে আনন্দিত হবে। (বুখারি ৭৪৯২)।
ঈদুল ফিতরের দিন মুসলমানরা আনন্দিত হয় রমজানের রোজা সফলভাবে রাখতে পারা এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রাপ্তির কারণেও। এটা রোজাদার মুসলমানদের জন্য পুরস্কারের দিন। হজরত আউস আল আনসারী (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ঈদুল ফিতরের দিন সকালে ফেরেশতারা রাস্তায় রাস্তায় দাঁড়িয়ে যান এবং মুসলমানদের উদ্দেশে বলতে থাকেন, “হে মুসলমানগণ, তোমরা দয়ালু প্রতিপালকের দিকে এগিয়ে এসো। উত্তম প্রতিদান ও বিশাল সাওয়াব-প্রাপ্তির জন্য এগিয়ে এসো। তোমাদের রাত্রিবেলার নামাজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, তোমরা সে নির্দেশ মেনে নামাজ পড়েছো। তোমাদের দিনে রোজা রাখতে বলা হয়েছিল, তোমরা সে নির্দেশও পালন করেছো, এক মাস রোজা রেখেছো। গরিব দুঃখীদের আহার করানোর মাধ্যমে নিজের প্রতিপালককে তোমরা আহার করিয়েছো। এখন নামাজ পড়ে এসব পুণ্যকর্মের প্রতিদান ও পুরস্কার গ্রহণ করো।”
ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা
ঈদুল ফিতরের একটি ওয়াজিব বা আবশ্যিক আমল হলো সালাতুল ঈদ বা ঈদের নামাজ। ঈদের উৎসব মুসলিম ভাইয়েরা শুরু করে এই সালাতের মাধ্যমে। ঈদের দিন প্রথম প্রহরে ধনী-দরিদ্র আমির-ফকির নির্বিশেষে সব মুসলমান এক কাতারে দাঁড়ায়। একসঙ্গে আল্লাহর পবিত্রতা ও মহত্ব ঘোষণা করে। পরস্পরের খোঁজ-খবর নেয় ও কুশল বিনিময় করে। ইসলামে মুসলমানদের এই সম্মিলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) নারী পুরুষ নির্বিশেষ সবাইকে ঈদগাহের জমায়েতে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এমনকি কোনও নারী যদি ঋতুমতী হওয়ার কারণে নামাজ পড়তে না পারেন, তাকেও ঈদগাহে উপস্থিত হতে বলেছেন।
উম্মে আতিয়্যা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাবালিকা, পর্দানশীন ও ঋতুমতী নারীদের ঈদের সালাতে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ঋতুমতী নারীরা সালাতে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকবে তবে পুণ্যের কাজ (দান-সদকা) ও মুসলমানদের দোয়ায় অংশগ্রহণ করবে।
রোজার ঈদের ইতিহাস
ঈদের আরেকটি আবশ্যিক আমল হলো “সদকাতুল ফিতর”। রমজানে আদায়কৃত আমলের ত্রুটি দূর করতে ও ক্ষমা প্রাপ্তি খুশীতে মুসলমানরা সদকাতুল ফিতর আদায় করে। সামর্থ্যবান ও সচ্ছল মুসলমানদের ওপর সদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে সবার মধ্যে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতেই সদকাতুল ফিতরের বিধান এসেছে।
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম রোজাকে বেহুদা ও অশ্লীল কথা-আচরণ থেকে পবিত্র করার উদ্দেশ্যে এবং দরিদ্রদের খাদ্যের ব্যবস্থা করার জন্য সাদাকাতুল ফিতর ফরজ করেছেন। (সুনানে আবু দাউদ ১৬০৯)।
আরবি ১২ মাসের নাম বাংলায়
আরবি মাসের নামগুলো :-
১. মহরম
২. সফর
৩. রবিউল আউয়াল
৪. রবিউস সানি
৫. জমাদিউল আউয়াল
৬.জমাদিউস সানি
৭. রজব
৮. শাবান
৯. রমজান
১০. সওয়াল
১১. জিলকদ ও
১২. জিলহজ।
শেষ কথা: প্রিয় ভিউয়ার আশা করি ইসলামিক ঈদুল ফিতর নিয়ে আলোচিত নিবন্ধটি আপনাদের ভালো লেগেছে। এতক্ষণ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে নিবন্ধটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাদের প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। নিবন্ধটি তে যদি কোন ধরনের ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমাদের লিখিত নিবন্ধটির সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে আমাদের ফেসবুক পেইজে অথবা ওয়েবসাইটের কমেন্ট সেকশনে গিয়ে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা করব আপনাদের প্রশ্নগুলির উত্তর দেয়ার। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।